ম্যুভি রিভিউ- "দ্য স্পীড"

অনেকদিন পর বলাকায় গেলাম বাঙলা সিনেমা অনন্ত জলীল অভিনিত ম্যুভি "দ্য স্পীড" দেখতে। সিনেমা শুরুর আগে পর্দা সরে গেল সিনেমা হলের এবং স্বাভাবিক ভাবেই জাতীয় সংগীত মিউজিকে পরিবেশন । কিন্তু অবাক হয়ে দেখলাম প্রায় ৩০% দর্শক সে সময় বসা থেকে উঠার নাম পর্যন্ত করেনি এই কয়েক মিনিট দাড়িয়ে জাতীয় পতাকাকে সম্মান প্রদর্শণ করতে। সিনেমার শুরুই হলো বেশ দারুন সাউন্ডের ইফেক্ট দিয়ে। "দ্য স্পীড" নামটিকে সার্থক করতেই হয়তো।

সোমবার, ২৮ মে, ২০১২

রুদ্ধ জানালার ফাঁক গলে আলো এসে পড়ুক ।।

প্রিয় ডেভিড। আপনার নতুন পোস্টের কথা পড়েতো ভড়কে গিয়েছিলাম। যাই হোক, আমি প্রায়ই হতোদ্যম অবস্থায় থাকি আবার সেখান থেকে নিজেকেই টেনে তুলি নিজের প্রয়োজনে। এক আরজু পনির ভেতর একেবারে বিপরীত দুটি সত্ত্বা কাজ করে। এক পনি চরম আবেগী, দূর্বল মানসিকতার আর পনির ভেতর আরেকটা অস্তিত্ব আছে যেটা যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার সাহস রাখে। নিজেকে যে কোন চরম অবস্থা থেকে স্বাভাবিক পর্যায়ে আনতে যার জুরি নেই। এজন্যে জীবনে ভোগান্তীও কিছু কম হয়নি। গতকাল আমার ভার্চুয়াল জগতের সেই প্রিয় লিও-এর সঙ্গে কঠিন ঝগড়া করলাম বলা যায় এক তরফা। হয়তো নিজেকে দূরে সরাতে চাচ্ছিলাম বা নিজেকে একটা তিক্ত পরিস্থিতির সামনে দাড় করিয়ে নিজেকে বোঝাতে চাচ্ছিলাম "পনি, তোর এখানে থাকা...

শনিবার, ২৬ মে, ২০১২

তুই তো বেডা হইয়া গেছস

আকাশে প্রচন্ড মেঘ করেছে। রওশন আরা তার কোমড়, উরুর প্রচন্ড ব্যাথা নিয়েও বিছানা থেকে নিজেকে টেনে নামালেন। উঠানের রোদে দেওয়া ধান গুলো এখনই না তুললে ঝড়-বৃষ্টিতে ভিজে গেলে এই ধান নিয়ে তাকে আবার বিপাকে পড়তে হবে। রুখশানা বাড়িতে থাকলে তবুও একটু সাহায্য করতে পারতো। মেয়েটা ক্লাসে সব পড়া পারে তারপরও কেন যে পরীক্ষায় আশানুরুপ ফলাফল করতে পারছে নাতা রওশন আরার মাথায়ই আসে না। অথচ এ ব্যাপারে রুখশানার কোন বিকার নেই। স্কুল থেকে ফিরে স্কুলের ড্রেস না খুলেই দরজা বন্ধ করে দেয় এক ঘুম। ডাক দিতে গেলে কান্না জড়িত কন্ঠেই খেকিয়ে উঠে। কি করবে?! যাওয়ার সময় বাবার সঙ্গে কখনো সখনো মোটর বাইকে করে স্কুলে গেলেও নিয়মিত যাওয়া আসায় ৩ মাইল করে ৬ মাইল পথ হেটেই পারি দিয়ে দেয়। কখনো পথে অচেনা যুবকদের ঈভ টিজিংতো আছেই। যদিও হেড মাস্টারের মেয়ে বলে সবাই একটু সমীহ করেই কথা বলে। কিন্তু অচেনা যুবকদের কেইবা...

গণমাধ্যম ও নারী - সিনেমা পর্ব

সিনেমার নাম "অভিমান", নায়িকা টিভির সফল নিউজ প্রেজেন্টার। সেটেল ম্যারেজে বিশ্বাসী নায়িকা অপেক্ষা করছিলো পারিবারিকভাবে দেখাশুনা হওয়ার মাধ্যমে বিয়ে হোক। তাই হলো। শ্বশুর বাড়ির মানুষতো মহা খুশি এমন গুণবতী, সেলিব্রিটি বউ পেয়ে। বৌ-ভাতের পরদিনই নায়িকার লাইভ শো থাকায় তার বাসর রাতেও স্বামীকে বাড়তি কোন রোমান্টিক সিনে মজে থাকতে দেখা না যাওয়ায় সত্যি মারাত্নক অবাক হয়েছিলাম! কারণ এমনটা তো স্বাভাবিক না! দরজা বন্ধ হবে তারপরই শুরু হবে লিলা খেলা। যাইহোক পরদিন সকালে বউ মন্ত্রীর লাইভ সাক্ষাতকার নিবেন সুতরাং তাকে যেতে হবে টিভি সেন্টারে, শ্বাশুড়ী এমন আদর যত্ন করছিলো যে সত্যিই আমি জেলাস ছিলাম। দীর্ঘশ্বাস আটকে রেখে অপেক্ষা করতে ইচ্ছে করছিলো পরের কাহিনীর...

গণমাধ্যম ও নারী- ভুমিকা/ বিজ্ঞাপন পর্ব

আমাদের চিন্তাধারা ও মননের গঠন ও বিবর্তনে সহায়ক যেসব শক্তি বিশ্বে বিদ্যমান তার অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র হলো গণমাধ্যম। সঙ্গতকারণে গণমাধ্যম কর্মীরাই বাংলাদেশে জেন্ডার সংবেদী সংস্কৃতি গড়ে তোলায় গণমাধ্যমের ভূমিকাকে আরও বেগবান করে তুলতেপারেন। সমাজের যে প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আমরা সামাজিক রীতি-নীতি ও আচার-আচরণ শিখে থাকি, তার মধ্যে অত্যন্ত শক্তিশালী হলো গণমাধ্যম। বহুধা বিস্তারের ফলে গণমাধ্যম এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ। জীবন-যাপনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও শিক্ষার সিংহ ভাগই এখন মানুষ গণমাধ্যম থেকে পায়। নারী-পুরুষের বৈষম্যের প্রশ্নেও বলা যায় যে, গণমাধ্যম নানাভাবে এই বৈষম্যকে টিকিয়ে রাখতে পারে। আবার একইভাবে গণমাধ্যমের মধ্য দিয়েই একটি সমতামূলক সমাজগঠন...

সোমবার, ২১ মে, ২০১২

বিশ্বাসঘাতক!

গত ফেব্রুয়ারী মাসে বড় আপার শ্বশুরবাড়ী গিয়েছিলাম, পঞ্চগড়ের বোদায়।এটা বড় আপার প্রথম শ্বশুরবাড়ী ভ্রমণ, তাই আমাকেও সাথে নিল।বড় আপা খুব এক্সাইটেড ছিলো প্রথম শ্বশুর বাড়ী ভ্রমণে। তারপরের কথাগুলো বড় আপা যা বলেছে তা হুবহু তুলে দিলাম ...শ্বশুরবাড়ীতে ওয়েলকাম কিভাবে জানাবে তা নিয়ে একটু অসস্তিতে ছিলাম। যখন বাড়ির কাছে পৌঁছলাম তখন সবই বেশ হাসি মুখে রিসিভ করতে এলো। প্রথম দফাতেই ভালো লেগে গেল। ভেতর বাড়িতে ঢুকতে বইরেএকটা পুকুর ঘাট, বাঁশঝাড়, কবরস্থানএসব পাড় হয়ে তার পর ভেতর বাড়িতে যেতে হয় কিন্তু যখন পুকুরপার দিয়ে যাচ্ছিলাম তখন কেমন যেন শীত শীত করছিলোএকটু বেশিই! পাত্তা দেইনি ব্যাপারটায়। ভেতর বাড়িতে যাওয়ার পর কিছু আনুষ্ঠানিকতা...

রবিবার, ২০ মে, ২০১২

আমার প্রথম ম্যুভি রিভিউ- "দ্য স্পীড"

অনেকদিন পর বলাকায় গেলাম বাঙলা সিনেমা অনন্ত জলীল অভিনিত ম্যুভি "দ্য স্পীড" দেখতে। সিনেমা শুরুর আগে পর্দা সরে গেল সিনেমা হলের এবং স্বাভাবিক ভাবেই জাতীয় সংগীত মিউজিকে পরিবেশন । কিন্তু অবাক হয়ে দেখলাম প্রায় ৩০% দর্শক সে সময় বসা থেকে উঠার নাম পর্যন্ত করেনি এই কয়েক মিনিট দাড়িয়ে জাতীয় পতাকাকে সম্মান প্রদর্শণ করতে। সিনেমার শুরুই হলো বেশ দারুন সাউন্ডের ইফেক্ট দিয়ে। "দ্য স্পীড" নামটিকে সার্থক করতেই হয়তো। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অনন্ত একজন সৎ দেশপ্রেমিক CIP ।সিনেমার শুরুতেই দেখা গেল বেশ ব্যায়াম করছেন। একজন নায়ক হিসেবে দর্শকদের কাছে যা বেশ আকর্ষণীয় বটে। অনন্ত জলীলকে নিয়ে অনেক মজার মজার কথা এর আগে শুনেছি। শুনে অভিজ্ঞতা তেমন ভালো ছিলো না। কিন্তু অনন্তর এপ্রোচ...

১৯৯৯ সালের অক্টোবর মাসের কোন একদিন: পত্র

মানিক ভাই, আমি মানুষের সাথে মিশতে যেয়ে মানুষের মজ্জার ভেতরে ঢুকে যাই-তার একটাই কারণ- অতোটা ভেতরে না ঢুকলে তার আসল মুখটা দেখতে পাবো না। প্রতিটি মানুষই একটা শক্ত মুখোশ এটেঁ তার চারপাশে ঘুরে বেড়ায়- আমাদের সাধ্য কি তার আসল মুখটা দেখি!! যাই হোক- মেয়েদেরকে নিয়ে আপনার ভেতর কোন হ্যাংলামো নেই-এই একটা মাত্র ব্যাপারই শেষ পর্যন্ত হয়তো আপনার সাথে থাকার জন্যেঅনুপ্রেরণা যুগিয়েছে বা যোগাবে। আমি নিজে প্রচুর ছেলেদের সাথে মিশি-সে ছোটই হোক বা বড়ই হোক। সত্যি কথা বলতে কি ছেলেদের মেয়েদেরকে নিয়ে যে হ্যাংলামিটা আমি সবচেয়ে বেশি অপছন্দ করি আমি নিজেও যেটা করি-কেন করি যদি জিজ্ঞেস করেন বলবো-আপনি   C.U.O থাকাবস্থায় বিভিন্ন রংয়ের কলম রাখতেন কেন?- আমাকে...

নারী-পুরুষ নিয়ে একটি বৈষম্যহীন সমাজের কথা বলি

নতুন কিছু বিষয় নয়; বাংলা ভাষায় জেন্ডার সম্পর্কে অনেক প্রকাশনা আছে। শুধু আমি যখন জেন্ডার সম্পর্কে তত্ত্ব, তথ্য জানতে চাচ্ছিলাম তখন(২০০৯ এর শেষের দিকে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার হতে শুরু করে, শাহবাগে অবস্থিত গণ গ্রন্থাগার এমন আরও অনেক পাঠের জায়গা হতে খুব সুখকর অভিজ্ঞতা নিয়ে আসতে পারিনি। তাই নিজে যতোটা জানলাম তা নিজের কাছে না রেখে আর সবাইকে জানানোর চেষ্টা করে যাবো। 'জেন্ডার' শব্দটি মুলত নারী ও পুরুষ উভয়কেই বোঝায়, বোঝায় নারী-পুরুষকে নিয়ে বৈষম্যহীণ সমাজের, রাষ্ট্রের কথা। সংস্কৃতি ও সমাজ নারী ও পুরুষ সম্পর্কে যে সব দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ গড়ে তোলে, ভিন্ন ভিন্ন আচরণ করতে শেখায়, কিংবা ভুমিকা পালন করতে বলে, সেসবই হচ্ছে...

বোকা নারী!……..সমান অধিকার নয়, বল ন্যায্য অধিকার চাই (একটি ভাববাদী পোস্ট!)

সম্রাট আকবরের সময় নাকি বাঘে মহিষে এক ঘাটে জল খেত, তো সে সময়ের এক রাজা ঠিক করলেন বাঘ আর মহিষকে তার প্রাসাদে দাওয়াত খাওয়াবেন। যেমন ভাবা তেমনি কাজ, বাঘ আর মহিষ এলো দাওয়াত খেতে, তাদের দুইজনের সামনে খুবই সমাদর করে বিশাল বিশাল দুইটা হরিণের রোস্ট খেতে দেওয়া হলো। বাঘ তো মহা খুশি! আহা এতো মজার সুস্বাধু খাবার কতদিন খাইনা বলেই ইয়ামি! ইয়ামি! বলে খাওয়া শুরু করলো…চেটে পুটে সবটা খেয়ে সাথে কোমল পাণীয় খেয়ে বোয়াক করে একটা তৃপ্তির ঢেকুর তুললো। এদিকে তো মহিষ বেচারা মন খারাপ করে, মুখ চুন করে বসে আছে, সে কি করে খাবে এই হরিণের মাংস!? কোনদিন খায়নি হরিণের মাংস, কি করে খেতে হয় তাও জানেনা, সবচেয়ে বড় কথা হলো তার শরীরের গঠণ, তার খাদ্যাভাসে, তার পরিপাকতন্ত্রের গঠণেই মাংস খাওয়ার কোন সুযোগ নেই। এই দেখে তো রাজার মাথায় হাত, হায়! হায়! মেহমান খেতে পাচ্ছেনা… পরের বার আবার দাওয়াত দেওয়া হলো, এবার কিন্তু রাজা...

নারী....আর কতোকাল রবে শুধুই অর্কিড হয়ে!!!

উৎসর্গ: সুবিধা বঞ্চিত নারী, তোমার চরণে প্রচলিত ধ্যান-ধারণা হচ্ছে নারী হবে নরম-কোমল, সর্বংসহা (মাতা), মনোরঞ্জনকারিনী (বধূ)। তারা থাকবে অন্দরমহলে। আর তাই প্রবাদে শোনা যায়... 'ঝি নষ্ট হয় হাঁটে, বউ নষ্ট হয় ঘাটে'।....অর্থাৎ ঝি কে হাঁটে-বাজারে-মার্কেটে পাঠানো যাবে না আর বউকে পুকুর ঘাটে পাঠানো যাবে না (যদিও গ্রাম এলাকায় পরিবারের পানির যোগান দাতা সাধারণত নারীই)। অন্দর মহলের নারী, মাতা-বধূ যখন স্বামীর মৃত্যুতে, স্বামীর নির্যাতন ইত্যাদি আরো বিভিন্ন কারণে আশ্রয়হীন হচ্ছে, স্বামীর দূরারোগ্য ব্যাধিতে/ অন্যান্য প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অর্থকষ্টে অন্যের কাছে হাত পাতছে, কন্যা শিশুটির যখন আর স্বাভাবিক, নিরাপদ শৈশব, কৈশোরের নিশ্চয়তা থাকে না তখন প্রশ্ন জাগে মনে, তাহলে অন্দর মহলের এই হেরেমবাসিনী মাতা-বধূ-কন্যার ভবিষ্যৎ কি? সে কি তার বাবা-ভাইয়ের কাছে আশ্রয়, সাহায্য প্রার্থনা করবে, শিশুটি অন্যের গলগ্রহ হয়ে...

সৌদি নারী...অতঃপর রোকেয়া

১৪ তারিখের প্রথম আলো পত্রিকায় একটা খবরে চোখ আটকে গেল 'শুধুই নারীদের'। যোগ-বিয়োগ করছিলাম, কি হওয়া উচিত ছিল/হবে, কি হওয়া উচিত নয়।...দুই হাজার একর জমি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। কিন্তু এই ক্যাম্পাসে একজনও পুরুষ থাকবে না।...খবরটা মজা পাওয়ার মতো নিঃসন্দেহে। নারী-পুরুষ দুই পক্ষ মিলেই তো বাসযোগ্য করবে আমাদের এ পৃথিবী। বিজ্ঞান, শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ইত্যাদিতে থাকবে উভয়েরই অবাধ পদচারণা। কিন্তু যে দেশে নারীদের জন্য মানবাধিকারের মৌলিক শর্ত গুলোই (ধারা-৩) পূরণ হচ্ছেনা সেখানে নারীর উচ্চশিক্ষার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। যদি আজ থেকে প্রায় একশ বছর পেছনে তাকাই বেগম রোকেয়ার (রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন১৮৮০-১৯৩২) জীবনে যিনি সৌদি নারীদের মতো প্রাতিষ্ঠানিক উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাননি কিন্তু তার দেখানো আলোতে এখনও আমরা পথ দেখি।তার Sultana's Dream রচনাটির সাথে বিশেষ করে যাদের পরিচয় আছে তাদের...

শুক্রবার, ১৮ মে, ২০১২

আমার প্রথম ম্যুভি রিভিউ- " দ্য স্পীড"

অনেকদিন পর বলাকায় গেলাম বাঙলা সিনেমা  অনন্ত জলীল অভিনিত ম্যুভি "দ্য স্পীড" দেখতে। সিনেমা শুরুর আগে পর্দা সরে গেল সিনেমা হলের এবং স্বাভাবিক ভাবেই জাতীয় সংগীত মিউজিকে পরিবেশন । কিন্তু অবাক হয়ে দেখলাম প্রায় ৩০% দর্শক সে সময় বসা থেকে উঠার নাম পর্যন্ত করেনি এই কয়েক মিনিট দাড়িয়ে জাতীয় পতাকাকে সম্মান প্রদর্শণ করতে।  সিনেমার শুরুই হলো বেশ দারুন সাউন্ডের ইফেক্ট দিয়ে। "দ্য স্পীড" নামটিকে সার্থক করতেই হয়তো।  মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অনন্ত একজন সৎ দেশপ্রেমিক CIP ।সিনেমার শুরুতেই দেখা গেল বেশ ব্যায়াম করছেন। একজন নায়ক হিসেবে দর্শকদের কাছে যা বেশ আকর্ষণীয় বটে। অনন্ত জলীলকে নিয়ে অনেক মজার মজার কথা এর আগে শুনেছি। শুনে অভিজ্ঞতা তেমন...

Page 1 of 26123Next

সোশ্যাল নেটওয়ার্ক

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites