ম্যুভি রিভিউ- "দ্য স্পীড"

অনেকদিন পর বলাকায় গেলাম বাঙলা সিনেমা অনন্ত জলীল অভিনিত ম্যুভি "দ্য স্পীড" দেখতে। সিনেমা শুরুর আগে পর্দা সরে গেল সিনেমা হলের এবং স্বাভাবিক ভাবেই জাতীয় সংগীত মিউজিকে পরিবেশন । কিন্তু অবাক হয়ে দেখলাম প্রায় ৩০% দর্শক সে সময় বসা থেকে উঠার নাম পর্যন্ত করেনি এই কয়েক মিনিট দাড়িয়ে জাতীয় পতাকাকে সম্মান প্রদর্শণ করতে। সিনেমার শুরুই হলো বেশ দারুন সাউন্ডের ইফেক্ট দিয়ে। "দ্য স্পীড" নামটিকে সার্থক করতেই হয়তো।

রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৬

ঢাকা শহরের রাস্তা কাদা পানিতে ডুবে থাকার যত্তো সুবিধা

ঢাকা শহরের কোন কোন রাস্তা পানিতে ডুবে থাকে। তাই আপনারা অনেক বিরক্ত...এটা কি ঠিক ?দেখুন এর কত্তো কত্তো ভালো দিক আছে...প্রথম ছবিটি দেখুন। যেখানে ঢাকা শহরে পাশের বাড়ির খবরই আমরা রাখি না সেখানে একই ভ্যানে কয়েকজন মিলেমিশে যাওয়ার ফলে মিল মহব্বত বাড়বে । এতে সম্প্রীতি বাড়বে ।ঢাকা শহরের অনেক রাস্তাতেই প্রয়োজনে রিক্সা, গাড়িকে পানিতে ভেসে চলার উপযুক্ত করে তৈরি করা উচিত ।প্রথমেই আপনার বাহনকে কাদা পানিতে চলার উপযোগি করে তোলা প্রয়োজন। এতে আপনার লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই। দেশেরও লাভ।কী লাভ দেখুন-আপনি আপনার ব্যক্তিগত গাড়িটিকে বা রিক্সা মহাজনরা বা বাস মালিকরা যখন তাদের বাহনটিকে কাদা পানিতে চলার উপযুক্ত করার জন্যে যে ব্যবস্থা নিবে তার জন্যে কোন সার্ভিস সেন্টার লাগবে।...

বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৫

♣বিজ্ঞাপনে নারী : সেন্টিমেন্ট বাণিজ্য♣

কথায় আছে প্রচারেই প্রসার । আর প্রচার করার জন্যে বিজ্ঞাপনের বিকল্প নেই । কোন পণ্যের খবর ভোক্তার কাছে পৌঁছানোর জন্যে বিজ্ঞাপনের ভুমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আর বিজ্ঞাপন এমনই হওয়া উচিত তা যেনো মানুষকে আর যে কোন কিছু থেকে আলাদা করে ভাবতে বাধ্য করে । আজকাল হরেক পদের বিজ্ঞাপনের ভীড়ে ভোক্তাদের জানতে বাকী থাকছেনা কোন পণ্যটি বাজারে সহজলভ্য । বিজ্ঞাপন অনেক ধরনের হয়ে থাকে । তবে মূলত তাকে চার ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। শ্রবণ সম্পর্কিত : রেডিওতে প্রচারিত বিজ্ঞাপন, মোবাইল ফোনে ভয়েস কলের মাধ্যমে প্রচারিত বিজ্ঞাপন । দর্শন সম্পর্কিত : সাধারণত পোস্টার, বিলবোর্ডে, বিভিন্ন সংবাদ পত্রে প্রকাশিত বিভিন্ন বিজ্ঞাপন এবং সাময়িকীতে প্রচারিত বিজ্ঞাপন এবং বর্তমান সময়ে...

সোমবার, ২২ জুন, ২০১৫

ঘুরে এলাম পাহাড় ঘেরা গজনী!

ডাইনোসরের সাইজেই বানানো এই বিশালাকার ডাইনোসরটি ! সাইট ভিউ টাওয়ার থেকে ক্যামেরার চোখে...বাস্তবে তা আরো নয়ন জুড়ানো ! অনেক উঁচু থেকে ক্যামেরার চোখে এর প্রকৃত সৌন্দর্যের তেমন কিছুই ধরতে পারিনি । চারদিকে ইট, কাঠ, পাথর নয় বরং সবুজ আর সবুজ ! চাইলে এই টাওয়ারে উঠার পথের দোতলাতেই দূরবীন ভাড়া করতে পারেন নাম মাত্র খরচে । এই বাণী পড়ে কতজন মানেন জানিনা । কাছ থেকে দেখে মনে হয়েছে গাছ কেটে তার মধ্যে এই নেমপ্লেট লাগানো হয়েছে । কাউকে খুঁজে না পেয়ে জানা হয়নি এর সম্পর্কে বিস্তারিত শ্রদ্ধা নিবেদনের স্থান বাহ ! প্রিয় নজরুলকেও সেখানে খুঁজে পেলাম । কল্পনার বিস্তারে মৎস্য কন্যাও হাজির ! বাণী চিরন্তণ পাহারা পার হয়ে বাস্তবিকই...

মঙ্গলবার, ১২ মে, ২০১৫

Sleeping Beauty

না, এ কোন রূপকথার ঘুমন্ত রাজকন্যা নয়। তেতো বাস্তবেরই এক সুন্দরী। যাকে জীবনের প্রয়োজনে করতে হয় বেশ কিছু অড জব। ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত অস্ট্রেলিয়ান সিনেমা Sleeping Beauty ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া লুসি যে কফি শপে কাজ করে, ইউনিভার্সিটির মেডিক্যাল ল্যাবের রিসার্চ সাবজেক্ট এবং বারের আগতদের কারো কারো সেক্স পার্টনার হিসেবে পুরো সিনেমা জুড়ে শান্ত, চুপচাপ, নির্বিকার একটি চরিত্রকে দেখানো হয়েছে । কিন্তু যখন সে তার শয্যাপাশে একজন মৃত বুড়োকে দেখতে পায় তখনই কেবল তাকে ইমোশনাল হতে দেখা যায় বিশেষভাবে। যা ঘুমন্ত সুন্দরীকে জাগিয়ে তোলার রূপক হিসেবে কাজ করেছে...

বৃহস্পতিবার, ৭ মে, ২০১৫

Sleeping with the enemy

শুচিবায়ুগ্রস্থ অবসেসিভ কমপালসিভ পারসোনালি ডিজঅর্ডারে ভোগা মার্টিনকে সুখি করা সত্যি খুব কষ্টসাধ্য ব্যাপার বেচারী লরার জন্যে। মানসিক অত্যাচারতো বটেই আকর্ষনীয় প্রতিবেশীর প্রতি স্ত্রীর আকর্ষণের মিথ্যে সন্দেহে শারীরিক অত্যাচার একজন দাসের স্বাধীনতাকেও হার মানায় । স্বাধীনতাহীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে কে বাচিতেঁ চায়? আর তাই নতুন জীবন পেতেই লরা নিজেকে হারিয়ে ফেলে।স্বামী মার্টিনের কাছে মৃত লরা নতুন জীবন গ্রহণ করে "সারা" নামে এবং নতুন পরিবেশে নতুন প্রতিবেশী বেন এর সাহচর্যে নতুন জীবনের স্বাদে যখন সুখের মুখ দেখতে শুরু করলো ততদিনে মার্টিন জেনে গেছে তার স্ত্রী লরা জীবিত।We will always be one. Nothing can keep us apart.মার্টিনের যতই ভালোবাসা থাকুক...

শুক্রবার, ১ মে, ২০১৫

মে দিবসের ভ্রমণ ২০১৫

...

রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৫

অবদমিত অভিমান: পরের কথা

ইদানিং অনেক কথাই মনে আসে কিন্তু গুছিয়ে লিখতে পারছি না । সেই আগের মতো অবস্থা হয়েছে। চোখের সামনে, মনের ভেতর পুরো কাহিনী সিনেমা হয়ে যাচ্ছে কিন্তু আমি গুছিয়ে লিখতে পারছি না ! আমি গুছিয়ে লিখতে পারছি না শাহানা এসেছিল। প্রতিরাতেই সে আসতো মায়ার কাছে। ওর নির্ঘুম রাতগুলিতে মায়ার বুকই ছিল ওর ঘুমের আশ্রয়স্থল। অষ্টাদশী এক অবুঝ কিশোরীর মতো মায়ার বুক খামচে ধরে অবলীলায় ও ঘুমিয়ে পড়তো । ভাবছেন ও মায়ার বুকে ঘুমিয়ে পড়তো আর মায়ার বাসার কেউই দেখতো না ! কী জানি ব্যাপারটা গোলমেলে আমার কাছেও। মায়া কখনো আমায় বলেনি শাহানার কথা । কিন্তু শাহানার ডায়েরিটা আমি পেয়েছিলাম, সেখানে শাহানার সুখভরা স্বপ্নগুলোর কথা লেখা থাকতো । লেখা থাকতো ভালোবাসার সুখের সাগরে ওর ভেসে বেড়ানোর গল্প। মায়া খুব পড়ুয়া ছিল। সবসময়ই কিছু না কিছু করতো । হয় পড়ছে তো পড়া শেষ করে টিভি দেখছে, নতুবা পিসিতে ম্যুভি দেখছে। অথবা গেমস খেলছে অথবা গল্পের বই পড়ছে...

Page 1 of 26123Next

সোশ্যাল নেটওয়ার্ক

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites